নোটিশ: বকেয়া পরিশোধ না হওয়ায় সাইটটি শীঘ্রই সাসপেন্ড হয়ে যাবে, অনুগ্রহ পূর্বক যোগাযোগ করুন। ধন্যবাদ।

সর্বশেষ
রাজধানীর মগবাজারে রিক্সা শ্রমিকদের নিয়ে জামায়াতের মতবিনিময়। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এর নির্দেশনায় ইফতার বিতরণ। মাস ব্যাপি ধারাবাহিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে ইফতার বিতরণ করেন। পদত্যাগের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে সাধারণ মানুষকে কষ্ট দিচ্ছে: যুবদল নেতা এমদাদুল হক। জাতীয়তাবাদী চিকিৎসকবৃন্দের ইফতার মাহফিল। ঈদে চট্টগ্রামের নিরাপত্তা জোরদারে চেম্বার প্রশাসকের আহ্বান। জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের পাশে থাকবে সেনাবাহিনী : সেনাপ্রধান। সন্দ্বীপ যাবে আজ স্বপ্নের ফেরি। সন্দ্বীপের সঙ্গে সরাসরি ফেরি যোগাযোগ শুরু।

অলাভজনক স্থলবন্দর প্রাথমিকভাবে বন্ধের সুপারিশ।

নিউজ ডেস্কঃ
বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের ছয়টি অলাভজনক ও কার্যক্রমহীন স্থলবন্দর প্রাথমিকভাবে বন্ধ ঘোষণা করার সুপারিশ করা হয়েছে। বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের আটটি স্থলবন্দর কার্যকর/অকার্যকর করার বিষয় যাচাইয়ের লক্ষ্যে গঠিত কমিটি এ সুপারিশ করেছে।
এর আগে সোমবার নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় কমিটি নির্ধারিত স্থলবন্দরগুলো সরেজমিন পরিদর্শন সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সঙ্গে পরামর্শ করে নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেনের কাছে এ সংক্রান্ত পর্যবেক্ষণ ও সুপারিশ উপস্থাপন করে।
সভায় উপদেষ্টা বলেন, বিগত সরকারের আমলে অপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন স্থাপনা গড়ে উঠেছিল, যা রাষ্ট্রের জন্য কোনো কল্যাণ বয়ে আনেনি। অধিকন্তু রাষ্ট্রের অর্থের অপচয় হয়েছে। একটি উপজেলায় অপেক্ষাকৃত কম দূরত্বে দুটি স্থলবন্দরও নির্মাণ করা হয়েছে। তিনি বলেন, দেশের জনগণের উন্নয়নের জন্য মঙ্গলজনক স্থলবন্দরগুলো সচল রাখা হবে।
কমিটির পর্যবেক্ষণে প্রাথমিকভাবে বন্ধ/অকার্যকর করার জন্য সুপারিশকৃত স্থলবন্দরগুলো হচ্ছে – নীলফামারীর চিলাহাটি স্থলবন্দর, চুয়াডাঙ্গার দৌলতগঞ্জ স্থলবন্দর, রাঙামাটির তেগামুগ স্থলবন্দর, দিনাজপুরের বিরল স্থলবন্দর, ময়মনসিংহের কড়ইতলী স্থলবন্দর এবং হবিগঞ্জের বাল্লা স্থলবন্দর। এ সব স্থলবন্দরে অর্থনৈতিক কার্যক্রম না থাকা এবং রাষ্ট্রের জন্য লাভজনক না হওয়ায় কার্যক্রম বন্ধের সুপারিশ করা হয়েছে। এছাড়াও এ সব স্থলবন্দরের ভারতের অংশে উপযুক্ত কোনো স্থাপনাও গড়ে উঠেনি। তবে বাংলাদেশ অংশে স্থলবন্দরের জন্য বিভিন্ন স্থাপনা/অবকাঠামো ও যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠায় ওই বন্দরগুলোর বিষয়ে অধিকতর যাচাইয়ের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
সভায় নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ ইউসুফ-সহ কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

আরও পড়ুন