আমরা আপাতত ১০০ জন আহতকে দিয়ে শুরু করতে যাচ্ছি পরবর্তীতে আমরা এই সংখ্যাটা আরো বাড়াব। আমরা আপাতত পুলিশে শুরু করছি পরবর্তীতে আমরা আমার মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা সকল ডিপার্টমেন্টে এটা করে দিব।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ট্রাফিকের একটা সমস্যা রয়ে গেছে। ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে আমরা এক হাজার ছাত্রকে নিয়োগ দেওয়ার বিষয়ে প্রপোজাল পাঠিয়েছিলাম। এখন পর্যন্ত ৪০০ জন শিক্ষার্থী কে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আমরা আরো একটি প্রপোজাল পাঠিয়েছিলাম যে বিভিন্ন বাহিনীতে যারা অবসরে গিয়েছেন তাদের নিয়োগ দিয়ে ট্রাফিক শৃঙ্খলায় নিয়োজিত করা।
তবে অবসরপ্রাপ্তরা এই বিষয়ে রেসপন্স খুব কম দিয়েছেন। আমি ভেবেছিলাম তারা অনেকে আসতে চাবে কিন্তু ওই রকম সংখ্যা আমরা পাইনি। তবে আমরা আপাতত ৫০-৬০ জনের মত পেয়েছি। তবে আমরা চেয়েছিলাম অন্তত ৫০০ জন দিয়ে শুরু করি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, বিগত সরকারের আমলে সবথেকে বড় সমস্যা ছিল মানিলন্ডারিং। মানি লন্ডারিং নিয়ে আমি সিআইডি প্রধানকে সবথেকে বেশি ইন্সট্রাকশন দিয়েছি।
আমি সিআইডি প্রধানকে বলেছি তিনি যেন দ্রুত বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে রিজার্ভ চুরির ঘটনার প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য। বিগত সরকারের আমলে মানিলন্ডারিং সবথেকে বেশি হয়েছে। আমি সিআইডিকে নির্দেশ দিয়েছি মানিলন্ডারিং এর মামলাগুলোর প্রতিবেদন যেন দ্রুত দেয়।
তিনি বলেন, তদন্তের নামে সময়ক্ষেপন লাভ নেই। আমি একটা রিপোর্ট চাই যে কারা কারা মানিলন্ডারিং এর সঙ্গে জড়িত সেটা আমি সিআইডিকে বলেছি। যদি তদন্তের নামে দুই তিন বছর চলে যায় তাহলে তো এটার কোন কার্যকারিতা থাকে না।
শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার সঙ্গে ট্রাফিকিং এর বিষয়টা কেমন হবে প্রশ্ন করা হলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, তারা যেন। তারা যেন পড়াশোনাও করতে পারে এবং ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণেও কাজ করতে পারে সেই ব্যবস্থা করেছি। তাদের একটা সম্মাননিও দেওয়া হচ্ছে। তারা রাস্তায় ২-৩ ঘণ্টা কাজ করবে।