নোটিশ: বকেয়া পরিশোধ না হওয়ায় সাইটটি শীঘ্রই সাসপেন্ড হয়ে যাবে, অনুগ্রহ পূর্বক যোগাযোগ করুন। ধন্যবাদ।

সর্বশেষ
চট্টগ্রামে চোর চক্রের ৬ সদস্য গ্রেপ্তার, উদ্ধার ১০ ভরি স্বর্ণ। আলোচিত শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার ৪ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ। এনসিপির বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ আনলেন : মির্জা আব্বাস। নগরীতে স্ত্রী হত্যা মামলায় স্বামী গ্রেপ্তার। ডিএমপি কমিশনারের পক্ষে স্বাক্ষরিত আদেশের কার্যকারিতা ৩ মাসের জন্য স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। সাতকানিয়ার সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে  লোহাগাড়ায় পুলিশ দেখে পালানোর চেষ্টা, অস্ত্র-গুলিসহ যুবক গ্রেপ্তার। শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে উত্তপ্ত সায়েন্সল্যাব, ২ দিন বন্ধ থাকবে ঢাকা কলেজ। নারায়ণগঞ্জে ১৬ কেজি গাঁজাসহ একজন গ্রেফতার। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসে চাকরির সুযোগ।

এস আলম গ্রুপের ৮ কারখানা ও একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা।

চট্টগ্রামের শীর্ষস্থানীয় শিল্প গ্রুপ এস আলম গ্রুপের ৮টি কারখানা ও একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। হঠাৎ করে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানা বন্ধ ঘোষণা করায় শ্রমিক–কর্মচারীরা একযোগে বিক্ষোভ করেছেন। এ সময় তোপের মুখে অফিস ছাড়তে বাধ্য হন কর্মকর্তারা। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, এসব কারখানায় প্রায় সাড়ে ১২ হাজার শ্রমিক–কর্মচারী রয়েছেন।

কর্তৃপক্ষের দাবি, গ্রুপের নামে নতুন করে কোনো এলসি না খোলা এবং বিদেশ থেকে কাঁচামাল আনতে না পারায় একে একে বন্ধ হয়ে পড়ছে কারখানাগুলো। কারখানা বন্ধ করার বিষয়ে বিভিন্ন কারখানার নামে পৃথক পৃথক নোটিস জারি করা হয়। কয়েকটি কারখানাকে এক নোটিসে বন্ধেরও ঘোষণা জানানো হয়। কারখানা কর্তৃপক্ষ গতকাল মঙ্গলবার দুপুর ২টায় ২৫ ডিসেম্বর থেকে ৯টি কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণার নোটিস জারি করলে বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন ওইসব শ্রমিক–কর্মচারীরা।

বন্ধ হওয়া কারখানাগুলো হলো কর্ণফুলী উপজেলার ইছানগরের এস আলম রিফাইন্ড সুগার ইন্ডা. লি., এস আলম পাওয়ার প্ল্যান্ট লি., মইজ্জ্যারটেক এলাকার এস আলম স্টিলস্‌ লি., এস আলম ব্যাগ ম্যানু. লি., চেমন ইস্পাত লি., কালারপোল এলাকার এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলস লি., এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলস লি. (নফ), এস আলম পাওয়ার জেনারেশন লি. এবং ইনফিনিটি সিআর স্ট্রিপস লি.।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এস আলম গ্রুপের হেড অফিসের এক প্রশাসনিক কর্মকর্তা জানান, ৫ আগস্ট দেশে পট পরিবর্তনের পর থেকে গ্রুপের বিভিন্ন কারখানায় কাঁচামালের সংকট দেখা দেয়। নতুন করে এলসি খোলাও সম্ভব হয়নি। ফলে বিভিন্ন দেশ থেকে কারখানার জন্য কাঁচামাল আনা সম্ভব না হওয়ায় কাঁচামালের অভাবে কারখানাগুলো বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয় কর্তৃপক্ষ।

 

আরও পড়ুন