নোটিশ: বকেয়া পরিশোধ না হওয়ায় সাইটটি শীঘ্রই সাসপেন্ড হয়ে যাবে, অনুগ্রহ পূর্বক যোগাযোগ করুন। ধন্যবাদ।

গাউসুল আজম মার্কেটের সাধারণ সম্পাদক বিষয়ে মিথ্যা বক্তব্যের প্রতিবাদ।

গাউসুল আজম সুপার মার্কেটে কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান না থাকা সত্ত্বেও মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদ সম্মেলন করে নিয়ম বহির্ভূতভাবে নিজেকে গাউসুল আজম সুপার মার্কেট দোকান মালিক সমিতি লিমিটেডের সাধারণ সম্পাদক দাবি করেন কামাল হোসেন ওরফে চান্দু কামাল। তার এমন বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন দোকান মালিক সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক জালাল আহম্মদ জসিম।
আজ শনিবার  সেগুনবাগিচার বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স এসোসিয়েশনের (ক্র্যাব) তৃতীয় তলার মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি জানান জালাল আহম্মদ জসিম।
লিখিত বক্তব্যে জালাল আহম্মদ জসিম জানান, তিনি ২০০৪ সাল থেকে গাউসুল আজম সুপার মার্কেটে রিয়া ট্রেডিং কর্পোারেশন নামে তার একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। রাজনৈতিকভাবে তিনি নিউ মার্কেট থানা বিএনপির কৃষি বিষয়ক সম্পাদক। গত ৭ আগস্ট কিছু বহিরাগত লোক এসে বিভিন্ন দোকানে তালা দেয়। এর কিছুদিন পর কামাল ওরফে চান্দু কামাল অনেক বহিরাগত লোক সাথে নিয়ে এসে নিজেকে সম্পাদক দাবি করে। পরে কামাল তার ১৪টি দোকানের বিদ্যুৎ লাইন বিচ্ছিন্ন করে দেয়ায় নিউ মার্কেট থানায় লিখিত অভিাযোগ এবং সমবায় অধিদফতরের লিখিত অভিযোগ দেন। কিন্তু কামাল হোসেন ওরফে চান্দু কামাল তাকে মেরে ফেলতে তার বাসায় সন্ত্রাসী পাঠায়। তাকে না পেয়ে সন্ত্রাসীরা বাসার দরজায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপায় এবং তার স্ত্রীর কাছে ২০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। এ ঘটনায় তার স্ত্রী লালবাগ থানায় একটি অভিযোগ দেন। গত ১৫/১০/২০২৪ তারিখে কামালের পক্ষে মো. হোসেন মিথুন তার কাছ থেকে জোড়পূর্বক ৫ লক্ষ টাকা চাঁদা নিয়ে যায়। গত ১৫/১১/২০২৪ তারিখ বিকোল ৫টার দিকে ০১৭১১৩০৮৩৪১ নাম্বার থেকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক মো. হোসেন মিথুন আরও ৫ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করেন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছে অভিাযোগ দেন। পরে তারা চাঁদা নেয়ার কথা স্বীকার করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহল কবির রিজভীর কাছে টাকা ফেরত দেয়ার অঙ্গিকার করেন। পরে তারা মিথ্যা প্রপাগান্ডা ছড়িয়ে মিথ্যা সংবাদ প্রচার করে তার মানসম্মান নষ্ট করছে। গাউসুল আজম সুপার মার্কেটে সমবায় সমিতির সদস্য ও দোকান মালিকদের ব্যবসায়িক সুষ্ট পরিবেশ ফিরিয়ে আনার জন্য একটি পূর্নাঙ্গ নির্বাচনী কমিটি প্রয়োজন বলে জানান তিনি।

আরও পড়ুন