নোটিশ: বকেয়া পরিশোধ না হওয়ায় সাইটটি শীঘ্রই সাসপেন্ড হয়ে যাবে, অনুগ্রহ পূর্বক যোগাযোগ করুন। ধন্যবাদ।

সর্বশেষ
রাজধানীর মগবাজারে রিক্সা শ্রমিকদের নিয়ে জামায়াতের মতবিনিময়। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এর নির্দেশনায় ইফতার বিতরণ। মাস ব্যাপি ধারাবাহিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে ইফতার বিতরণ করেন। পদত্যাগের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে সাধারণ মানুষকে কষ্ট দিচ্ছে: যুবদল নেতা এমদাদুল হক। জাতীয়তাবাদী চিকিৎসকবৃন্দের ইফতার মাহফিল। ঈদে চট্টগ্রামের নিরাপত্তা জোরদারে চেম্বার প্রশাসকের আহ্বান। জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের পাশে থাকবে সেনাবাহিনী : সেনাপ্রধান। সন্দ্বীপ যাবে আজ স্বপ্নের ফেরি। সন্দ্বীপের সঙ্গে সরাসরি ফেরি যোগাযোগ শুরু।

দ্রুত ধেয়ে আসছে গ্রহাণু, ধ্বংস হতে পারে ঢাকা-কলকাতা-মুম্বাই।

আমার দেশ ডেস্কঃ
শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
পৃথিবীর দিকে দ্রুত গতিতে ধেয়ে আসছে ‘২০২৪ ওয়াইআর ৪’ নামের একটি গ্রহাণু। আশঙ্কা রয়েছে, পৃথিবীতে এটি আছড়ে পড়তে পারে ২০৩২ সালের মধ্যে। গত বছর ২৭ ডিসেম্বর গ্রহাণুটি বিজ্ঞানীদের চোখে প্রথম পড়ে।
আর এতে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বিশ্বের কয়েকটি দেশ, যার মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ, ভারত এবং পাকিস্তানও। সম্প্রতি এমন তথ্য দিয়েছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এই গ্রহাণু ক্রমশ পৃথিবীর দিকে এগিয়ে আসছে এবং ২০৩২ সালে এটি পৃথিবীতে আছড়ে পড়তে পারে। তবে এর বিপদ ঘটার সম্ভাবনা খুবই কম, প্রায় ৩ দশমিক ১ শতাংশ। তবুও বিজ্ঞানীরা একে পুরোপুরি উড়িয়ে দেননি।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যদি এই গ্রহাণু পৃথিবীতে আছড়ে পড়ে, তবে গোটা একটি শহর নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে। এই বিপদ-তালিকায় কলকাতা, মুম্বাই, ঢাকার মতো জনবহুল শহরগুলোও রয়েছে।
ভারতীয় বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, এই রিস্ক করিডরে রয়েছে দক্ষিণ আমেরিকা, দক্ষিণ এশিয়া, আফ্রিকা, ভেনেজুয়েলা, কলম্বিয়া, ইকুয়েডর, ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, সুদান, নাইজেরিয়া ইত্যাদি অঞ্চলগুলো। নাসা জানায়, গ্রহাণুটির গতিপথ পূর্ব প্রশান্তমহাসাগরীয় এলাকা, দক্ষিণ আমেরিকার উত্তর অংশ, আফ্রিকা, আরব সাগর ও দক্ষিণ এশিয়া জুড়ে বিস্তৃত।
গ্রহাণুটির আকার আনুমানিক ১৩০-৩০০ ফুট চওড়া, যা বিশাল। বিজ্ঞানীদের মতে, এটি পৃথিবীর কাছাকাছি আসার আগেই মাঝপথে ফেটে যেতে পারে, যার ফলে ৮ মেগাটন টিএনটি বিস্ফোরণের সমান শক্তি উৎপন্ন হবে।
এই শক্তি এতটাই বিপুল যে এটি একটি শহরকে নিশ্চিহ্ন করতে পারে। বিজ্ঞানীরা একে ‘সিটি-কিলার’ বলে অভিহিত করেছেন।

আরও পড়ুন