চট্রগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের দায়িত্বশীল একজন কর্মকর্তা বলেন, ডাম্পিং ইয়ার্ডের জায়গাটি দীর্ঘদিন ধরে আটকা পড়া গাড়ির দখলে রয়েছে। বন্দরের অভ্যন্তরে অনেক জায়গার দরকা। এসব জায়গায় ইয়ার্ড নির্মাণ করা হলে বন্দরের কন্টেনার মুভমেন্ট বৃদ্ধি পাবে। কাজে গতি আসবে। ডাম্পিং ইয়ার্ডকে জঞ্জালমুক্ত করে অচিরে সেখানে কন্টেনার ইয়ার্ড নির্মাণ করা হবে।
এদিকে নৌ উপদেষ্টা আগামী ৩১ জানুয়ারির মধ্যে শেডে থাকা গাড়ি এবং ২৮ ফেব্রয়ারির মধ্যে স্ক্র্যাপগুলো নিলামে বিক্রির ব্যবস্থা করার নির্দেশ দেন। উল্লেখ্য, কাস্টমস আইন অনুযায়ী আমদানিকৃত গাড়ি চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছার ৩০ দিনের মধ্যে ডেলিভারি না নিলে সেগুলো নিলামে বিক্রির বিধান রয়েছে।