নোটিশ: বকেয়া পরিশোধ না হওয়ায় সাইটটি শীঘ্রই সাসপেন্ড হয়ে যাবে, অনুগ্রহ পূর্বক যোগাযোগ করুন। ধন্যবাদ।

সর্বশেষ
রাজধানীর মগবাজারে রিক্সা শ্রমিকদের নিয়ে জামায়াতের মতবিনিময়। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এর নির্দেশনায় ইফতার বিতরণ। মাস ব্যাপি ধারাবাহিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে ইফতার বিতরণ করেন। পদত্যাগের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে সাধারণ মানুষকে কষ্ট দিচ্ছে: যুবদল নেতা এমদাদুল হক। জাতীয়তাবাদী চিকিৎসকবৃন্দের ইফতার মাহফিল। ঈদে চট্টগ্রামের নিরাপত্তা জোরদারে চেম্বার প্রশাসকের আহ্বান। জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের পাশে থাকবে সেনাবাহিনী : সেনাপ্রধান। সন্দ্বীপ যাবে আজ স্বপ্নের ফেরি। সন্দ্বীপের সঙ্গে সরাসরি ফেরি যোগাযোগ শুরু।

বিমান চলাচলে ব্যবহৃত হবে ভোজ্যতেল।

নিউজ ডেস্কঃ
মঙ্গলবার, ১১ মার্চ, ২০২৫
সাধারণত তেলে কিছু ভাজার পর আমরা সেই তেল ফেলে দেই৷ এবার ফেলে দেওয়া এই তেল বিমান চালাতে ব্যবহার করা যায় কিনা তা নিয়ে চলছে গবেষণা৷ স্পেনে চলমান এই গবেষণায় সহায়তা করছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)৷
স্পেনের বিমানসংস্থা আইবেরিয়া ২০৩০ সালের মধ্যে তাদের ১০ শতাংশ ফ্লাইট এই তেল দিয়ে চালাতে চায়৷ এ বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে সংবাদমাধ্যম ডয়েচে ভেলে।
এয়ারলাইন সাস্টেইনেবিলিটির পরিচালক টেরেসা পারেখো বলেন, গবেষণায় দেখা গেছে; টেকসই জ্বালানি শিল্পখাত গড়ে তোলার বিপুল সম্ভাবনা আছে। বিশেষ করে স্পেনে৷
পারেখো আরও বলেন, বিমান চলাচল খাত পরিবেশবান্ধব করা আমাদের জন্য কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ৷ কারণ, আমাদের দেশের দিকে তাকালে দেখা যায়, আমরা ইউরোপের এক প্রান্তে অবস্থিত৷ আর আমাদের অনেক দ্বীপ আছে যেগুলোকে মূল দেশের সঙ্গে যুক্ত রাখা প্রয়োজন৷
ভাজাপোড়ার তেল থেকে টেকসই কেরোসিন তৈরিতে এখন তিন গুণ বেশি খরচ হচ্ছে৷ তবে সরবরাহ বাড়লে দাম কমে আসবে বলে মত দিয়েছেন তিনি৷ডয়েচে ভেলে জানিয়েছে, স্পেনের আন্দালুসিয়ায় আরেকটি নতুন রিফাইনারি তৈরি হচ্ছে৷ সেখানে বর্জ্যকে আরও জ্বালানিতে পরিণত করা হবে৷ ইউরোপে এই ধরনের এটিই হবে সবচেয়ে বড় রিফাইনারি৷
এই খাত এগিয়ে যাওয়ার পেছনে ইউরোপীয় ইউনিয়নেরও ভূমিকা আছে৷ তারা মনে করে বিমানে অবশ্যই দুই শতাংশ টেকসই জ্বালানি ব্যবহার করতে হবে৷ ২০৩০ সালে সংখ্যাটি ছয় শতাংশ ও ২০৫০ সালের মধ্যে ৭০ শতাংশ করতে চায় ইইউ৷মাদ্রিদের এই গবেষণাগারে রেপসল কোম্পানি বিমান খাতে অপরিশোধিত তেল ছাড়া আর কী ব্যবহার করা যায় তা নিয়ে কাজ করছে৷
জার্মান এয়ারোস্পেস সেন্টার ভাজাপোড়া তেলের পরিবেশগত প্রভাব নিয়ে কাজ করেছে৷ একটি গবেষণা বিমান ব্যবহার করে তারা বড়, বাণিজ্যিক বিমানের ধোঁয়া পর্যবেক্ষণ করেছে৷ প্রথমটিতে সাধারণ জ্বালানি ব্যবহৃত হয়েছে৷ পরেরটিতে পুরোপুরি নতুন বিকল্প জ্বালানি ব্যবহার করা হয়েছে, যা রান্নার তেল তথা ভোজ্যতেল থেকে তৈরি হয়েছে৷জার্মান এয়ারোস্পেস সেন্টারের ক্রিস্টিয়ানে ফোইগ্ট বলেন, আমরা দেখতে পেয়েছি টেকসই জ্বালানি ব্যবহারের কারণে কম ধোঁয়া নির্গত হয়েছে৷ এর ফলে বরফের স্ফটিক কমে৷ এবং এটা উষ্ণতা কমায়৷

আরও পড়ুন