নোটিশ: বকেয়া পরিশোধ না হওয়ায় সাইটটি শীঘ্রই সাসপেন্ড হয়ে যাবে, অনুগ্রহ পূর্বক যোগাযোগ করুন। ধন্যবাদ।

সর্বশেষ
বিচারপ্রার্থী মানুষের কল্যাণে, দেশের সার্বিক উন্নয়নের স্বার্থে চট্টগ্রামে হাইকোর্ট বেঞ্চ। অভিনেত্রী হুমায়রার মরদেহ গ্রহণ করতে চায় না পরিবার। হয়রানিমূলক মামলা-গ্রেপ্তার ঠেকাতে ফৌজদারি কার্যবিধি সংশোধনের অধ্যাদেশ জারি। অনির্দিষ্টকালের ছুটিতে পাঠানো হয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) শেখ হাসিনার কন্যাকে। মিটফোর্ডে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে: আইন উপদেষ্টা।। ব্রহ্মপুত্র নদে নৌকাডুবি: বড়বোন নিহত, নিখোঁজ ছোটবোন। বিএসএফের গুলিতে ২ বাংলাদেশি নিহত। নিউইয়র্কে বাঙালিয়ানা—কনস্যুলেটের আয়োজনে বাংলা নববর্ষ ও রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী উদযাপন। সংসদ নির্বাচনে আমাদের প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি রয়েছে : বিজিবি মহাপরিচালক। ইতিহাসের বিশেষ ১টি সময় অতিবাহিত করছি: জামায়াত সেক্রেটারি।

ভারতে নারীদের পাচারের পর পতিতাবৃত্তিতে বাধ্য করত বাংলাদেশিরাই: ইডির তদন্ত।

আমারদেশ২৪ ডেস্কঃ
শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০২৫
ভারতের কেন্দ্র সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) বাংলাদেশ থেকে নারী পাচার ও পতিতাবৃত্তিতে বাধ্য করা সংক্রান্ত এক বিস্ফোরক প্রতিবেদন আলাদাতে দাখিল করেছে।
ইডি দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় পর্যটন শহর হায়দরাবাদে পতিতাবৃত্তি সংক্রান্ত এক মামলার তদন্ত প্রতিবেদনে আলাদতকে জানিয়েছে, দালালদের মাধ্যমে ভালো চাকরির লোভ দেখিয়ে বাংলাদেশ থেকে মেয়েদের ভারতে আনা হত এবং পতিতাবৃত্তিতে বাধ্য করা হতো। শহরটির পতিতাবৃত্তির সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণকারীরা দালালদের মাথাপিছু চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা কমিশন দিত।
ইডির ভাষ্য, বাংলাদেশ থেকে নারী পাচারে উভয়দেশের দালাদচক্র জড়িত থাকলেও নিয়ন্ত্রণকারীরা প্রধানত বাংলাদেশি। এক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গে বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এলাকা ব্যবহৃত হয়। ভারতীয় বার্তাসংস্থা পিটিআইয়ের বরাত দিয়ে বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে এ খবর প্রকাশ করেছে হিন্দুস্তান টাইমস।
ইডি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাদের ফেসবুকে জানায়, হায়দরাবাদ এলাকায় অভিযান চালিয়ে মানবপাচার চক্র ও পতিতাবৃত্তির সন্ধান পায় পুলিশ। অভিযোগ সেখানে পতিতাবৃত্তি চলত। এ নিয়ে তেলঙ্গানা পুলিশ প্রথমে দুটি পৃথক এফআইআর দায়ের করে তদন্ত শুরু করে। সেই সূত্র ধরে আর্থিক অনিয়মের মামলায় তদন্ত শুরু করে ইডি। হায়দরাবাদে ওই চক্রটি মূলত বাংলাদেশিরাই চালাতেন বলে পুলিশি তদন্তে ওঠে আসে।
ইডি আরও জানায়, এনআইএ মামলার তদন্ত শুরুর পরে অনেকেই গ্রেপ্তার হন এবং ধৃতদের মধ্যে বেশিরভাগই বাংলাদেশি। ভুয়া নথিতে তারা ভারতে বাস করছিলেন বলে অভিযোগ করা হয়েছে। বেশ কয়েকজন গ্রেপ্তার হওয়ার পরেও বাংলাদেশ থেকে মেয়েদের ভারতে পাচার করার এই চক্রটি সক্রিয় ছিল বলে বিবৃতিতে দাবি করে ইডি।

আরও পড়ুন