নোটিশ: বকেয়া পরিশোধ না হওয়ায় সাইটটি শীঘ্রই সাসপেন্ড হয়ে যাবে, অনুগ্রহ পূর্বক যোগাযোগ করুন। ধন্যবাদ।

সর্বশেষ
বিচারপ্রার্থী মানুষের কল্যাণে, দেশের সার্বিক উন্নয়নের স্বার্থে চট্টগ্রামে হাইকোর্ট বেঞ্চ। অভিনেত্রী হুমায়রার মরদেহ গ্রহণ করতে চায় না পরিবার। হয়রানিমূলক মামলা-গ্রেপ্তার ঠেকাতে ফৌজদারি কার্যবিধি সংশোধনের অধ্যাদেশ জারি। অনির্দিষ্টকালের ছুটিতে পাঠানো হয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) শেখ হাসিনার কন্যাকে। মিটফোর্ডে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে: আইন উপদেষ্টা।। ব্রহ্মপুত্র নদে নৌকাডুবি: বড়বোন নিহত, নিখোঁজ ছোটবোন। বিএসএফের গুলিতে ২ বাংলাদেশি নিহত। নিউইয়র্কে বাঙালিয়ানা—কনস্যুলেটের আয়োজনে বাংলা নববর্ষ ও রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী উদযাপন। সংসদ নির্বাচনে আমাদের প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি রয়েছে : বিজিবি মহাপরিচালক। ইতিহাসের বিশেষ ১টি সময় অতিবাহিত করছি: জামায়াত সেক্রেটারি।

মুক্তির দাবী স্লোগানে ছাড়া পেলেন ইসলামী আন্দোলনের নেতা।

 

নিজস্ব প্রতিবেদক।
শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫
নগরীর চট্রগ্রামে চাঁদাবাজির মামলায় আটক ইসলামী আন্দোলনের নেতাকে থানা ঘেরাও করে ছাড়িয়ে আনলেন কর্মীরা। এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে হাবিবুর নামে ওই নেতা নগরীর চান্দগাঁও থানায় মামলার বিষয়ে কথা বলতে যান। একপর্যায়ে পুলিশ তাকে আটকে রাখে।
খবর পেয়ে শুক্রবার (২০ জুন) সকালে কর্মীরা জড়ো হন থানায়। থানার সামনেই  দলের নেতাকর্মীরা নানা স্লোগান দিতে থাকেন। তারা হাবিবুরকে ছাড়ানোর দাবিতে সামনের অংশ ঘেরাও করে ফেলেন। এসময় বিষয়টি মিমাংসার জন্য পুলিশ মামলার বাদীকে থানায় ডেকে আনে। বাদী পুলিশকে জানায়, আটক নেতার বিরুদ্ধে তার কোনো অভিযোগ নেই। এরপর শুক্রবার সকালে থানা হাজত থেকে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
দলীয় সূত্রে জানায়, হাবিবুর রহমান ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের চান্দগাঁও থানার সেক্রেটারির দায়িত্বে আছেন। একই থানাধীন কাপ্তাই রাস্তার মাথা এলাকায় সম্প্রতি চাঁদাবাজদের তৎপরতা বেড়ে যায়। চাঁদা আদায় বন্ধে এলাকায় একটি কমিটি গঠিত হয়। গঠিত কমিটিতে হাবিবুর রহমান যুক্ত ছিলেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে কিছু লোক তাকেসহ বেশ কয়েকজনকে আসামি করে মামলা দায়ের করে। বৃহস্পতিবার রাতে ওই মামলায় আটকদের বিষয়ে জানতে হাবিবুর থানায় যান। থানায় আলাপ করার একপর্যায়ে পুলিশ তাকে আটকের কথা জানায়।
এ ব্যাপারে চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আফতাব বলেন, মামলা সংক্রান্ত বিষয়ে কথা বলতে বৃহস্পতিবার রাতে হাবিবুর রহমান থানায় এসেছিলেন। পরে আমরা জানতে পারি তিনি ওই মামলার আসামি। এরপর আমরা তাকে আটকে রাখি। আটকের পর মামলার বাদীকে খবর দেওয়া হয়। পরে বাদী কয়েকজন সাক্ষীসহ থানায় আসেন। তিনি পুলিশকে জানান হাবিবুর মামলায় জড়িত নন। বাদীর অনাপত্তির কারণে আমরা তাকে শুক্রবার সকালে ছেড়ে দিয়েছি।

আরও পড়ুন