নোটিশ: বকেয়া পরিশোধ না হওয়ায় সাইটটি শীঘ্রই সাসপেন্ড হয়ে যাবে, অনুগ্রহ পূর্বক যোগাযোগ করুন। ধন্যবাদ।

রজব মাসের ফজিলত, মর্যাদা ও আমল।

 শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৫
pinterest sharing button
আরবি মাসগুলোর মধ্যে একটি বিশেষ ও মহিমান্বিত মাসের নাম হলো রজব। ইসলামি বর্ষপঞ্জির গুরুত্বপূর্ণ মাস এটি। রজব আরবি শব্দ। এর অর্থ হলো সম্মানিত। কেননা ইসলাম ৪টি মাসকে ‘আশহুরে হুরুম’ বা সম্মানিত মাস হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে রজব একটি। এ মাসটি রমজানের আগমনী বার্তা নিয়ে আসে।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকেই আল্লাহর কাছে গণনায় মাস ১২টি, তার মধ্যে ৪টি (সম্মানিত হওয়ার কারণে) নিষিদ্ধ মাস, এটাই সুপ্রতিষ্ঠিত বিধান। (সূরা তওবা : আয়াত ৩৬)।
অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘আসমানসমূহ ও জমিন সৃষ্টির দিন থেকে আল্লাহর বিধান ও গণনায় মাস নিশ্চয়ই বারোটি। সুতরাং তোমরা এই মাসগুলোতে নিজেদের প্রতি অত্যাচার করো না।’ (সুরা তাওবা : আয়াত ৩৪)।
রজব মাসের ইবাদত
রজব মাসের বিশেষ আমলসমূহের মধ্যে অন্যতম হলো বেশি বেশি নফল রোজা পালন করা। মাস জুড়ে প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিয়মিত আমল- ‘সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা পালন করা। তাছাড়া শুক্রবারসহ মাসের ১, ১০; ১৩, ১৪, ১৫; ২০, ২৯ এবং ৩০ তারিখ রোজা পালন করা।
রজব মাসজুড়ে বেশি বেশি নফল নামাজ পড়া। বিশেষ করে তাহাজ্জুদ, ইশরাক, চাশত-দোহা, জাওয়াল, আউয়াবিন; তাহিয়্যাতুল অজু, দুখুলুল মাসজিদ ইত্যাদি নামাজের ব্যাপারে যত্নবান হওয়া খুবই জরুরি। সাহাবায়ে কেরামও এ মাসের ইবাদত ও ফজিলত বর্ণনা করেছেন।
– হজরত সালমান ফারসি রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত হাদিস থেকে জানা যায়, রজব মাসের প্রথম তারিখে ১০ রাকাত নফল নামাজ পড়তে হয়।

আরও পড়ুন