আমারদেশ24.com
শনিবার১৪ ডিসেম্বর২৪
নিকাব খোলার জন্য। আমি পুলিশতে মহিলা পুলিশ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করি ,কিন্ত সেভাবে রেসপন্স পায়নি।
পরে ঐ শিক্ষার্থী ৯৯৯ ফোন করার পরে ওসি তদন্ত মহিলা পুলিশ আসে। শেষ মুহুর্তে মহিলা পুলিশ এসে ঐ শিক্ষার্থীর পরিচয় নিশ্চিত।
এদিকে এই ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়েছে পার্বত্য নারী সংহতি। আজ শনিবার দুপুরে সংগঠনের আহ্বায়ক শাহেনা আক্তার ও সদস্য সচিব তানজিলা সুলতানা রুমা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, “শিক্ষার্থীর প্রতি অমানবিক ও বৈষম্যমূলক আচরণের জন্য দায়ী ব্যক্তির বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করতে হবে। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর পুনরায় পরীক্ষার দেওয়ার সুযোগ নিশ্চিত করার পাশাপাশি সুবিচার করতে হবে।’
মাটিরাঙা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. তৌফিকুল ইসলাম (তৌফিক) বলেন, ৯৯৯ থেকে ফোন পেয়েছি যে একটা মেয়েকে পরীক্ষার হলে ঢুকতে দিচ্ছে না। এরপর আমরা কলেজে যায়। পরে প্রিন্সিপাল আমাদেরকে জানাল তাকে বহিষ্কার করা হয়েছে।