নোটিশ: বকেয়া পরিশোধ না হওয়ায় সাইটটি শীঘ্রই সাসপেন্ড হয়ে যাবে, অনুগ্রহ পূর্বক যোগাযোগ করুন। ধন্যবাদ।

সর্বশেষ
রাজধানীর মগবাজারে রিক্সা শ্রমিকদের নিয়ে জামায়াতের মতবিনিময়। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এর নির্দেশনায় ইফতার বিতরণ। মাস ব্যাপি ধারাবাহিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে ইফতার বিতরণ করেন। পদত্যাগের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে সাধারণ মানুষকে কষ্ট দিচ্ছে: যুবদল নেতা এমদাদুল হক। জাতীয়তাবাদী চিকিৎসকবৃন্দের ইফতার মাহফিল। ঈদে চট্টগ্রামের নিরাপত্তা জোরদারে চেম্বার প্রশাসকের আহ্বান। জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের পাশে থাকবে সেনাবাহিনী : সেনাপ্রধান। সন্দ্বীপ যাবে আজ স্বপ্নের ফেরি। সন্দ্বীপের সঙ্গে সরাসরি ফেরি যোগাযোগ শুরু।

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ১০২ কোটি টাকার শেয়ার ফ্রি।

নিউজ ডেস্কঃ
রবিবার ০৯ মার্চ ২০২৫
দুর্নীতির অভিযোগ থাকায় সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ২৩ কোম্পানির ১০২ কোটি ৮৫ লাখ ৯৪ হাজার ২৫০ টাকার শেয়ার ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) ও চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার ৯৫৭ বিঘা জমি ক্রোকের (জব্দ) আদেশ দিয়েছেন আদালত।
জব্দ হওয়া এসব জমির মূল্য ৪ কোটি ৬৫ লাখ ৬২ হাজার ১৮৮ টাকা ধরা হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব দুদকের আবেদনের প্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। দুদকের উপপরিচালক মো. মাহফুজ ইকবাল এসব অস্থাবর-স্থাবর সম্পদ ফ্রিজ ও ক্রোকের আবেদন করেন।
শেয়ার ফ্রিজের আবেদনে বলা হয়েছে, সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে দুদকের ৭ সদস্যের অনুসন্ধান টিম গঠন করা হয়েছে। অনুসন্ধানকালে তার ও তার পরিবারের নামে যৌথ মূলধনি কোম্পানি ও ফার্মগুলোর পরিদপ্তর থেকে কোম্পানির শেয়ারের মালিকানার তথ্য পাওয়া গেছে। এ পরিস্থিতিতে উদ্ভূত মুনাফা অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন।
জমি ক্রোকের আবেদনে বলা হয়েছে, সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে মালিকানাধীন স্থাবর সম্পত্তিগুলো অনার হস্তান্তরের চেষ্টা করা হচ্ছে যা করতে পারলে অত্র অনুসন্ধানের ধারাবাহিকতায় মামলা রুজু, আদালতে চার্জশিট দাখিল, আদালত কর্তৃক বিচার শেষে সাজার অংশ হিসেবে অপরাধলব্ধ আয় হতে অর্জিত সম্পত্তি সরকারের অনুকূলে বাজেয়াপ্তকরণসহ সকল উদ্দেশ্যই ব্যাহত হবে।
ফলে, উল্লিখিত স্থাবর সম্পত্তিসমূহ আদালত কর্তৃক ক্রোকের আদেশ প্রদান না করা হলে অভিযোগ নিষ্পত্তির পূর্বেই স্থাবর সম্পত্তিসমূহ অন্যত্র হস্তান্তর বা বেহাত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বিধায়, উল্লিখিত স্থাবর সম্পত্তিসমূহ মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ধারা ১৪ মোতাবেক ক্রোক করা একান্ত প্রয়োজন।

আরও পড়ুন