নোটিশ: বকেয়া পরিশোধ না হওয়ায় সাইটটি শীঘ্রই সাসপেন্ড হয়ে যাবে, অনুগ্রহ পূর্বক যোগাযোগ করুন। ধন্যবাদ।

সর্বশেষ
ক্রেডিট নিতে গিয়ে দেশটাকে ধ্বংস করবেন না: মির্জা আব্বাস। প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন দিন: ফখরুল। সরকারের একটা অংশ সংস্কার ও নির্বাচন মুখোমুখি দাঁড় করাতে চায়। শ্রমিকের উন্নয়ন ছাড়া নতুন বাংলাদেশ সম্ভব নয়: ড, ইউনুস। আলোচিত নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিনাদেশ স্থগিত। ইনিংস ব্যবধানে জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে বাংলাদেশের সিরিজ ভাগাভাগি। নাফ নদী থেকে ফের চার বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি। নগরীর কোতোয়ালীতে ১৪ টি স্বর্ণসহ ১জন গ্রেপ্তার। নীতিনির্ধারকরা মালিক হওয়ায় শ্রমিকরা অধিকার বঞ্চিত: শ্রম উপদেষ্টা। চট্টগ্রাম বন্দরে বিনিয়োগের আলোচনা দ্রুত নিষ্পত্তির নির্দেশ: প্রধান উপদেষ্টা।

ইনিংস ব্যবধানে জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে বাংলাদেশের সিরিজ ভাগাভাগি।

নিজস্ব প্রতিবেদক
বৃহস্পতিবার, ০ ১ মে, ২০২৫
দ্বিতীয় টেস্টের সংক্ষিপ্ত স্কোর: জিম্বাবুয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ৪৬.২ ওভারে ১১১/১০ (মুজারাবানি ৭*; মাসেকেসা ২, এনগারাভা ৫, কারান ৪৬, মাসাকাদজা ১০, বেনেট ৬, ওয়েলচ ০, উইলিয়ামস ৭, আরভিন ২৫, মাধেভেরে ০, সিগা ০)
বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে ১২৯.২ ওভারে ৪৪৪/১০ (হাসান ০*; এনামুল ৩৯, মুমিনুল ৩৩, সাদমান ১২০, শান্ত ২৩, জাকের ৫, মুশফিক ৪০, নাঈম ৩, তাইজুল ২০, সাকিব ৪১, মিরাজ ১০৪), লিড ২১৭ রান।
জিম্বাবুয়ে প্রথম ইনিংসে ৯০.১ ওভারে ২২৭/১০( সিগা ১৮*: বেনেট ২১, কারান ২১, আরভিন ৫, উইলিয়ামস ৬৭, মাধেভেরে ১৫, মাসাকাদজা ৬, এনগারাভা ০, মাসেকেসা ৮, ওয়েলচ ৫৪,মুজারাবানি ২)
ফল: বাংলাদেশ ইনিংস ও ১০৬ রানে জয়ী।
সিলেটে হতাশাজনক হার। জিম্বাবুয়ে সাত বছর পর বাংলাদেশের মাটিতে জিতে আত্মবিশ্বাসে ছিল টইটুম্বুর। বিদেশের মাটিতে বিরল টেস্ট সিরিজ জয়ের স্বপ্ন এঁকেছিল তারা মনের ক্যানভাসে। কিন্তু বাংলাদেশ পাল্টা জবাব দিলো সর্বোচ্চটা দিয়ে। এতটাই আধিপত্য তারা দেখালো চট্টগ্রামে, সিলেটে হারের দুঃখও কিছুটা লাঘব হওয়া স্বাভাবিক।
প্রথম ইনিংসে তাইজুল ইসলাম, দ্বিতীয় ইনিংসে মেহেদী হাসান মিরাজের ঘূর্ণি জাদুতে ওলটপালট জিম্বাবুয়ের ব্যাটিং লাইনআপ। ১১১ রানে তাদের গুটিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। সফরকারীদের প্রথম ইনিংসে উইকেটশূন্য থাকার আক্ষেপ মিরাজ ব্যাটিংয়ে নেমে পুষিয়ে দিয়েছেন দারুণ এক সেঞ্চুরিতে। মূলত তার ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ প্রায় সাড়ে চারশ রান তোলে। তারপর বল হাতেও দুর্দান্ত এই অফস্পিনার। সিলেটের পর চট্টগ্রামেও নিলেন পাঁচ উইকেট। তার সঙ্গে তাইজুলও নেন তিনটি উইকেট। তাতে ইনিংস ও ১০৬ রানে জিতে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ ১-১ এ সমতায় শেষ করলো স্বাগতিকরা।
মিরাজ ২১ ওভারে ৩২ রান দিয়ে পাঁচ উইকেট নেন। তাইজুল ১৬.২ ওভারে ৪২ রান খরচায় পান তিন উইকেট।
এর আগে ৭ উইকেটে ২৯১ রানে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করেছিল বাংলাদেশ। মিরাজ ১৬ ও তাইজুল ৫ রানে ক্রিজে নামেন। তাদের জুটি ভেঙে যায় দলীয় ৩৪২ রানে। এরপর অভিষিক্ত তানজিম হাসান সাকিবকে নিয়ে ৯৬ রানের অসাধারণ একে জুটি গড়ে মিরাজ রান পাহাড় গড়েন। তিনি ১০৪ রানে শেষ ব্যাটার হিসেবে মাঠ ছাড়েন। ৪১ রান করেন তানজিম। ৪৪৪ রানে প্রথম ইনিংসের সংগ্রহের পর বোলারদের দাপটে জিম্বাবুয়ে অলআউট হলো তৃতীয় দিনেই।

আরও পড়ুন