চট্রগ্রাম প্রতিনিধি:
এটি তুলনামূলক ছোট প্রজাতির আইড়, ওজন ১-১.৫ কিলোগ্রাম পর্যন্ত হয়ে থাকে। মাছটির পৃষ্ঠদেশ ধূসর, পেটের দিক সাদাটে এবং দেহের দুই পাশ রুপালি বর্ণের।মাছটির দেহ লম্বা ও সরু, চোয়াল থেকে পৃষ্ঠ পাখনার উৎপত্তিস্থল পর্যন্ত সমানভাবে ঢালু, এডিপোজ ফিন খাটো এবং দৈর্ঘ্য পৃষ্ঠীয় পাখনার প্রায় সমান, চোখের সামনের অংশ অপেক্ষাকৃত লম্বা, অক্সিপিটাল স্পাইন দীর্ঘ এবং এপিনিউরাল শিল্ড সরু।এর মাক্সিলারি বারবেলের মতো প্রায় পুচ্ছ পাখনা পর্যন্ত বিস্তৃত এবং চোয়াল ‘স্পেরেটা সিনঘলা’ এর মতো স্পষ্টভাবে ছাঁটা।
বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট ও নদী উপকেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. ইশতিয়াক হায়দার বলেন, বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট, নদী উপকেন্দ্রের বিজ্ঞানীরা আইড় মাছের বাহ্যিক গঠন এবং অন্যান্য দিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার সময় ‘স্পেরেটা অর ও ‘স্পেরেটা সিনঘলা’ থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন ও স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যের নতুন আইড় মাছের সন্ধান পান কাপ্তাই হ্রদে।
গবেষক দলে ছিলেন- বিএফআরআইয়ের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আজহার আলী, প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. রবিউল আউয়াল হোসেন, ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. ইশতিয়াক হায়দার ও বি এম শাহিনুর রহমান, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. খালেদ রহমান, রাবিনা আক্তার লিমা, মো. ইমদাদুল হক এবং মো. লিপন মিয়া।