নিউজ ডেস্কঃ
বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী, এনডিসি বলেছেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে রুজুকৃত মামলাগুলো সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করতে হবে। মামলা তদন্তে অগ্রগতির পাশাপাশি মামলা নিষ্পত্তির হার বাড়াতে হবে। মাদক উদ্ধার ও ওয়ারেন্ট তামিলে আরো তৎপর হতে হবে।
আজ বুধবার রাজারবাগে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়ামে জানুয়ারি মাসের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় উপস্থিত ডিএমপি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, বিভিন্ন অপরাধে জড়িতদের আইনের আওতায় আনার লক্ষ্যে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ অভিযান শুরু হয়েছে। গত ১৫ বছরে যারা গুম, লুটপাট, চাঁদাবাজি ও গত জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হত্যাকাণ্ডসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ছিলেন তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে। ঢাকা মহানগরীর আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সর্বোচ্চ আন্তরিকতা ও পেশাদারিত্বের সাথে দায়িত্ব পালন করতে হবে।
তিনি আরো বলেন, ছিনতাইকারী ও চাঁদাবাজদের গ্রেপ্তারে আরো বেশি তৎপর হতে হবে।ডিএমপির থানা ও ফাঁড়িগুলোকে আরো সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে। দায়িত্ববোধ ও আগ্রহ থেকে সকলকে পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে হবে।
কমিশনার বলেন, ঢাকা শহরের বড় সমস্যা হচ্ছে যানজট। একটি রাস্তা বন্ধ হলে অন্য রাস্তাগুলো বন্ধ হয়ে যায়।
সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন রাস্তা বন্ধ করে সরকারের কাছে তাদের দাবি জানাচ্ছে। রাস্তা বন্ধ করে দাবী আদায়ের এ চর্চা বন্ধ করতে হবে।
এ সময় ওভার স্পিড নিয়ন্ত্রণে কাজ করতে ট্রাফিক বিভাগকে বিভিন্ন দিক নির্দেশনা প্রদান করেন ডিএমপি কমিশনার।