নোটিশ: বকেয়া পরিশোধ না হওয়ায় সাইটটি শীঘ্রই সাসপেন্ড হয়ে যাবে, অনুগ্রহ পূর্বক যোগাযোগ করুন। ধন্যবাদ।

বাড়ল প্রকল্পের মেয়াদ, কাজ শেষ হতে সময় লাগবে ২-৩ মাস।

 নিউজ ডেস্কঃ

রবিবার , ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

দোহাজারী–কক্সবাজার রেললাইন উদ্বোধন হয়েছিল ২০২৩ সালের ১১ নভেম্বর। উদ্বোধনের পর ওই বছরের ১ ডিসেম্বর প্রথম ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছিল পর্যটন নগরী কক্সবাজারে। তার এক মাস পর ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে চালু হয় পর্যটক এক্সপ্রেস। কক্সবাজার রুটে ট্রেন চলাচল শুরু হওয়ার ১৪ মাস পরও কক্সবাজারে নির্মিত দেশের একমাত্র আইকনিক রেল স্টেশনটির অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু করতে পারেননি প্রকল্প পরিচালকসহ সংশ্লিষ্টরা।

আধুনিক, দৃষ্টিনন্দন স্থাপত্যে নির্মিত এশিয়ার অন্যতম এই রেল স্টেশন ঘিরে রেলযাত্রীদের অনেক স্বপ্ন। পরিপূর্ণভাবে এই স্টেশন ভবনের কাজ শেষ হলে স্টেশন ভবনে যাত্রীরা অনেক সুযোগ সুবিধা পাবেন। বিশেষ করে যাত্রীদের থাকা–খাওয়ার তারকা মানের হোটেল, রেস্টুরেন্ট, শপিংমল, কমিউনিটিসেন্টার, যাত্রীদের মালামাল রাখার লকার, শিশু যত্ন কেন্দ্র, মসজিদসহ অত্যাধুনিক সব ধরনের সুযোগ–সুবিধা থাকবে।

কেউ চাইলে রাতের ট্রেন ধরে সকালে কক্সবাজার পৌছে মালামাল স্টেশনে রেখে সারা দিন সমুদ্রসৈকত বা পর্যটন স্পট ঘুরে রাতে আবার ফিরে যেতে পারবেন। কিন্তু ট্রেন চলাচল শুরু হওয়ার ১৪ মাস পরও স্টেশন বিল্ডিংটি চালু করতে পারেনি রেল কর্তৃপক্ষ। যার কারণে পর্যটন নগরী কক্সবাজারে ট্রেন যাত্রীরা স্টেশনের সুযোগ–সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ইতোমধ্যে প্রকল্পের মেয়াদ বাড়িয়ে চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছে। আইকনিক স্টেশন ভবনের কাজ শেষ হতে আরো ২–৩ মাস লাগবে।

কিন্ত রেল স্টেশন ভবনের কাজ শেষ হলেও রেলযাত্রীদের স্টেশন ভবনের সুযোগ–সুবিধা পেতে আরো সময় লাগবে। কারণ এই ভবনের আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখতে কক্সবাজার আইকনিক রেল স্টেশন ভবনের হোটেল, শপিংমল এবং কমিউনিটি সেন্টার বেসরকরিভাবে টেন্ডারে পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেলওয়ে।

 

আরও পড়ুন