নোটিশ: বকেয়া পরিশোধ না হওয়ায় সাইটটি শীঘ্রই সাসপেন্ড হয়ে যাবে, অনুগ্রহ পূর্বক যোগাযোগ করুন। ধন্যবাদ।

ভারত-পাকিস্তানের চেয়ে উন্মাদনায় এগিয়ে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ।

সোমবার ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

ক্রিকেট এবং রাজনীতি- দুইটি এমন অঙ্গসঙ্গ, যা মাঝে মাঝে একে অপরের মধ্যে মিশে যায়, এবং ভারতীয় উপমহাদেশে এই প্রবণতা আরও প্রবল। ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ম্যাচকে মর্যাদার লড়াই হিসেবে দেখা হলেও, বর্তমানে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচও উন্মাদনা এবং উত্তেজনার নতুন মঞ্চে পরিণত হয়েছে।বিশেষ করে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ২০২৫ বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচে রাজনীতির আঁচ অনুভূত হচ্ছে।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বদলানোর পর থেকেই দুদেশের সম্পর্কের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েছে। বাংলাদেশে রাজনৈতিক পরিবর্তন এবং বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত আশ্রয়ের পর, কিছু মানুষের মধ্যে ভারত বিরোধী মনোভাব সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে বাংলাদেশ-ভারত ক্রিকেট ম্যাচে উত্তেজনার মাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে। বিশেষত, দুই দেশের সীমান্ত পরিস্থিতি, অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব, এবং অন্যান্য বিষয়গুলি ক্রিকেটের মাঠে এক নতুন মাত্রা যোগ করছে।

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারত, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ একই গ্রুপে রয়েছে। এ নিয়ে উত্তেজনা কিছুটা আলাদা হয়ে উঠেছে, কারণ বাংলাদেশে কিছু মানুষ ভারতীয় ক্রিকেট দলের বিপক্ষে গর্জে উঠতে চান। আবার ভারতের ক্রিকেটপ্রেমীরা তাদের দলের জয় নিয়ে আশাবাদী। দুই দলের ক্রিকেটাররা রাজনৈতিক জটিলতা থেকে দূরে থাকতে চাইলেও, সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা দিন দিন বাড়ছে।

বর্তমানে ভারত এবং বাংলাদেশ দুই দেশের ক্রিকেট শক্তি সম্পর্কে কথা বললে, ভারত এগিয়ে থাকলেও বাংলাদেশের শক্তি এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতা অস্বীকার করা যায় না। বিশেষ করে ভারতের মূল বোলিং আক্রমণ কিছুটা অনভিজ্ঞ, আর বাংলাদেশ বোলিংয়ে যথেষ্ট শক্তিশালী। তবুও, ম্যাচটির ফলাফল নির্ধারণ হবে দলের পারফরম্যান্সের উপর।

চলতি পরিস্থিতি নিয়ে বাংলাদেশ অধিনায়ক শান্ত জানিয়েছেন, ‘আমরা চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে নামব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্যই। আমাদের দলের প্রতিটি সদস্যের উপর বাড়তি চাপ নেই। আমরা লক্ষ্যপূরণের জন্য প্রস্তুত।

 

আরও পড়ুন