নোটিশ: বকেয়া পরিশোধ না হওয়ায় সাইটটি শীঘ্রই সাসপেন্ড হয়ে যাবে, অনুগ্রহ পূর্বক যোগাযোগ করুন। ধন্যবাদ।

সক্ষমতার ঘাটতিতে দাম কমে না দেশে।

নিউজ ডেস্ক:প্র

প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপের প্রভাব পড়েছে আন্তর্জাতিক অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দামে। গত ১ সপ্তাহে কমে এই দাম বর্তমানে ব্যারেলপ্রতি ৬০ ডলারের আশপাশে, যা গত ৪ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। কিন্তু বাংলাদেশে এখনই এর সুফল পাবে না ভোক্তারা। কারণ বাড়তি আমদানিতে সক্ষমতার ঘাটতি রয়েছে। সুফল পেতে হলে প্রাইসিং ফর্মুলার কারণে অপেক্ষা করতে হবে আগামী মাস পর্যন্ত। পাশপাশি ডলারের দামও দেশে তেলের দাম নির্ধারণে বড় প্রভাবক। তবে দাম কমানোর সুযোগ তৈরি হয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

বিশ্ববাজারে গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট (ডব্লিউটিআই) দাম ব্যারেলপ্রতি ১০ ডলার কমে গেছে। বিশ্ববাজার থেকে আমদানি করে দেশে জ্বালানি তেলের চাহিদা পূরণ করা হয়। দেশের বাজারে জ্বালানি তেলের দাম নির্ধারণ করা হয় প্রাইসিং ফর্মুলায়। দেশের বাজারে জ্বালানি তেলের দাম বিশ্ববাজারের সঙ্গে সমন্বয় করতে গত বছরের মার্চ থেকে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে মূল্য নির্ধারণ শুরু করেছে সরকার। প্রতি মাসের ২০ তারিখ থেকে পরবর্তী মাসের ২০ তারিখ পর্যন্ত জ্বালানি তেল আমদানির পার্সেলের মূল্য হিসাব করে প্রতি মাসে ডিজেল-কেরোসিন, অকটেন ও পেট্রোলের দাম ঘোষণা করা হচ্ছে। বর্তমানে প্রতি লিটার ডিজেল বিক্রি হচ্ছে ১০৫ টাকায় আর পেট্রোল ১২২ ও অকটেন ১২৬ টাকায়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জ্বালানি তেল আমদানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ২ ধরনের সীমাবদ্ধতা রয়েছে।

আরও পড়ুন