নোটিশ: বকেয়া পরিশোধ না হওয়ায় সাইটটি শীঘ্রই সাসপেন্ড হয়ে যাবে, অনুগ্রহ পূর্বক যোগাযোগ করুন। ধন্যবাদ।

সর্বশেষ
যমুনা-সচিবালয়ের আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ। ভারত ও পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে সম্মত। আ. লীগ নিষিদ্ধ নিয়ে ‘কয়েকটি কথায়’ যে ইঙ্গিত দিলেন মাহফুজ। যমুনাটিভিসহ চার বাংলাদেশি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত। রাজধানীর ধানমন্ডির মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করলেন ডা. জোবাইদা রহমান। নাগরীক সেবায় সিটি গভর্নমেন্ট ধারণা বাস্তবায়নের বিকল্প নেই। সীতাকুণ্ডে গাড়ির ধাক্কায় প্রাণ গেল সিএনজি চালকের। চট্টগ্রামে তারুণ্যের ভাবনা শীর্ষক সেমিনারে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। চান্দগাঁও থানা পুলিশ ২৪ ঘন্টায় বিশেষ অভিযানে ২৮ আসামী গ্রেফতার। পাকিস্তানে আকাশপথ পরিহার, বিমানের ৩ ফ্লাইটের সূচি বদল।

হত্যা মামলায় ইনু ফের ৪ দিনের রিমান্ডে।

হত্যা মামলায় জাসদের সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর চারদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ সোমবার  ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শরীফুর রহমান এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন

এদিন ইনুকে আদালতে হাজির করে মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির গুলশান জোনাল টিমের উপপরিদর্শক আবু জাফর বিশ্বাস। অন্যদিকে আসামির রিমান্ড বাতিল চেয়ে শুনানি করে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা।

রাষ্ট্রপক্ষে পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শরীফুর রহমান তার চারদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

ইনুর আইনজীবীরা শুনানিতে আদালতকে বলেন, রাজনৈতিক কারণে হাসানুল হক ইনুকে হয়রানি করার জন্য এ মামলায় আসামি করে রিমান্ড চাওয়া হয়েছে। এ মামলায় রিমান্ড না দেওয়ার অনুরোধ করছি, প্রয়োজনে জেলগেট জিজ্ঞাসাবাদ দেন। এ সময় তদন্ত কর্মকর্তা আদালতে বলেন, আসামি ইনু হত্যা মামলায় ৯ নম্বর আসামি। হত্যাকাণ্ডের সময় নীতি নির্ধারণী পর্যায়ে তার ভূমিকা ছিল। মামলার সত্য উদঘাটনের জন্য তার ১০ দিনের রিমান্ডে নেয়া প্রয়োজন।

অন্যদিকে পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, ইনু এ মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। ইনুদের মতো ১৪ দলীয় জোটের নেতাদের ইন্ধনে শেখ হাসিনা এত বড় গণহত্যা চালিয়েছেন। তাই তার সর্বোচ্চ রিমান্ড প্রার্থনা করছি।

মামলার সূত্রে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে চলাকালে গত ১৯ জুলাই রাজধানীর গুলশান থানাধীন প্রগতি সরণিতে মো. বাহাদুর হোসেন মনির রাস্তা পার হয়ে বাসায় যাওয়ার সময় গুলিবিদ্ধ হন।

পরে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় গত ৩০ সেপ্টেম্বর নিহতের পিতা মো. আবু জাফর গুলশান থানায় শেখ হাসিনাসহ ১০৫ জনের নামে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

 

আরও পড়ুন