নোটিশ: বকেয়া পরিশোধ না হওয়ায় সাইটটি শীঘ্রই সাসপেন্ড হয়ে যাবে, অনুগ্রহ পূর্বক যোগাযোগ করুন। ধন্যবাদ।

অসাধু ও প্রভাবশালী গোষ্ঠী রাতের আঁধারে এসব নির্মাণ।

সরকারি কাজের জন্য নিতে হলেও উপজেলা প্রশাসনের অনুমতি নিতে হয়। তবে কিছু অসাধু ও প্রভাবশালী গোষ্ঠী রাতের আঁধারে এসব নির্মণ সামগ্রী দ্বীপে নিয়ে যায় বলে স্থানীয় পরিবেশবাদীদের দাবি।

বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণ–পূর্বে মিয়ানমার সীমান্তের অদূরে সাগরের বুকে ৮ দশমিক ৩ বর্গকিলোমিটার আয়তনের ছোট্ট প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন। কক্সবাজার জেলা শহর থেকে দূরত্ব ১২০ কিলোমিটার। সেখানে পর্যটকদের যেতে হয় সাধারণত জাহাজে করে। চলতি বছর দ্বীপটিতে পর্যটক সীমত করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। যারা সেখানে যাচ্ছেন তাদেরকে নিবন্ধন করে যেতে হচ্ছে।

উপজেলা প্রশাসন বলছে, দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনে অবৈধভাবে নির্মাণাধীন পাঁচটি ভবনের কাজ বন্ধ করে দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। একই সঙ্গে এ ব্যাপারে মামলা দায়ের করতে পরিবেশ অধিদপ্তরকে নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।

টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) দায়িত্বে থাকা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আরিফ উল্লাহ নেজামী বলেন, সেন্টমার্টিনে নতুন করে কোনো ভবন নির্মাণ করার সুযোগ নেই। যারা ভবন নির্মাণ করে সেন্টমার্টিনের পরিবেশ নষ্ট করছে তাদের বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরকে নিয়মিত মামলা করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, কয়েক দিন আগে অভিযান পরিচালনা করে ডেইল পাড়ায় নির্মাণাধীন ভবনসহ, সিনবাদ, কিংশুক, স্যান্ডি বিচ রিসোর্টের কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। বিচ দখল করে দেওয়া ঘেরাও উচ্ছেদ করার পাশাপাশি সতর্ক করা হয়েছে।

 

 

আরও পড়ুন