জানা যায়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ ঘোষণার পর থেকে নোয়াখালীর ৯ উপজেলায় অভিযান পরিচালনা করে আসছে যৌথবাহিনী। তার ধারাবাহিকতায় গত ২৪ ঘণ্টায় সুধারাম থানা থেকে ৪জন, বেগমগঞ্জ থানা থেকে দুজন, কবিরহাট থানা থেকে একজন, চরজব্বর থানা থেকে একজন, হাতিয়া থানা থেকে একজন, চাটখিল থানা থেকে দুজন ও সেনবাগ থানা থেকে দুজন গ্রেপ্তার হন। এসব অভিযানে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড, পুলিশ ও নৌপুলিশ একযোগে কাজ করছে।গত ২৪ ঘণ্টায় গ্রেপ্তার ব্যাক্তিরা হলেন- জেলা ছাত্রলীগের সদস্য মো. ইমতিয়াজ সুমন (২৯), মো. হৃদয় (২৪), মো. হাসান (১৯), আমজাদ হোসেন বাপ্পি (২৫), মঞ্জুরুল রহমন ইকন (২৩), সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মো. মিজানুর রহমান মিজান (৪২), তমরুদ্দি ইউনিয়ন যুবলীগের সহ সভাপতি মো. আলতাফ হোসেন (২৮), চাটখিল পৌরসভা ১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. একরাম উল্লাহ ফরিদ (৪০), খিলপাড়া ইউনিয়ন যুবলীগের সহ সভাপতি নোমান হোসেন (৩৩), যুবলীগ সদস্য মো. আরিফুল ইসলাম (৩৩), মো. নাসির (৩১), চৌমুহনী পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড সাবেক যুবলীগ সভাপতি মো. আখতারুজ্জামান (৪৫) ও এখলাশপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রাসেদুর রহমান জনি (২৮)।
